ঐতিহাসিক ৩৫ গম্বুজ জামে মসজিদ যা স্থাপিত ১৩৪৫ সালে । মসজিদটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আয়তায় নতুন করে সংস্কর হচ্ছে । এটি পুরাকৃতির একটি নিদর্শন যা দর্শন করতে হাজার হাজার মানুষ আসে নিয়মিত । খুলনা বাগের হাট ষাট গম্বুজ মসজিদের পরেই এই মসজিদের স্থান । মসজিদের পার্শ্বেই একটা বড় পুকুর অছে । মসজিদটি একসময় মাটির নিচে চাপা অবস্থায় ছিল । মসজিদের নিদর্শন তখন বোঝা যেত না , মনে হতো্ একটা ছোট পাহাড়ের চুড়া এবং গভীর অরন্যে ঢাকা, যার পাশ দিয়ে যেতে মানুষ ভয় পেত, এমন শোনা যায় অনেকে ভয় পেয়ে মৃত্যু বরণ করেছে। বার আওলিয়া খ্যাত অত্র এলাকায় বারটি মসজিদ আছে । অত্র মসজিদগুলোর ভিতর এই মসজিদটি সবচেয়ে বড় । প্রত্যেক মসজিদের পাশে সান বাঁধানো বড় পুকুর আছে । ধারনা করা হয় এসব পুকুরে ঐ সময় মুসল্লিরা ওযু করে নামাজ আদায় করতেন । ধারনা করা হয় হিন্দু শাষন আমলের শেষে হিন্দুরা এসব মসজিদ মাটি চাপা দিয়ে চলে যায় । পরে প্রত্বতাত্ত্বিক গবেষনায় ২০০০ ইং সালে মাটি খুড়ে এসব মসজিদের অস্তিত্ব প্রমান করে । মসজিদটি বর্তমানে পর্যটকদের আকর্ষনের কেন্দ্র বিন্দু হিসাবে পরিচিতি লাভ করছে । মসজিদটি বর্তমানে সংস্কারাধীন অবস্থায় আছে ।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS